October 8, 2024, 10:33 am

সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা!

লিবিয়ায় চলমান সংঘর্ষে তুরস্কের অন্তত ১৬ সেনা নিহত

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

লিবিয়ায় তুর্কি বাহিনীর মহড়া। ফাইল ছবি

লিবিয়ায় চলমান সংঘর্ষে তুরস্কের অন্তত ১৬ সেনা নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটির বিদ্রোহী নেতা খলিফা হাফতারের অনুগত বাহিনী।রাজধানী ত্রিপোলি দখলের লড়াইয়ের সময় মিসরাতা ও আল-ফালাহ শহরে তুর্কি সেনারা নিহত হয় বলে হাফতারের অনুগত বাহিনীর একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন।গত ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০ ইং তারিখ রোববার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান লিবিয়ায় তার দেশের কিছু সেনা নিহত হয়েছে স্বীকার করার পরই হাফতার বাহিনী এই বিবৃতি দিয়েছে বলে পার্সটুডে জানিয়েছে।এরদোগান বলেছেন, লিবিয়ার জাতীয় সরকারের স্বার্থে আমরা সেখানে সেনা পাঠিয়েছি। আমরা লিবিয়ায় লড়াই অব্যাহত রাখব। এরইমধ্যে সেখানে আমাদের কয়েকজন সেনা শহীদ হয়েছেন। অন্যদিকে আমরা হাফতার অনুগত বহু সেনাকে নিষ্ক্রিয় করতে সমর্থ হয়েছি।গত ১২ জানুয়ারি তুরস্ক ও রাশিয়ার যৌথ আহ্বানে সাড়া দিয়ে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় লিবিয়ায় যুদ্ধরত আন্তর্জাতিক স্বীকৃত সরকার ও বিদ্রোহী জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী। পরে রাশিয়ায় উভয়পক্ষ স্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য আলোচনায় বসলে কোনো প্রকার চুক্তি স্বাক্ষর ছাড়াই মস্কো ছাড়েন জেনারেল হাফতার।২০১১ সালে আরব বসন্তের প্রভাবে বিক্ষোভ ও গৃহযুদ্ধে লিবিয়ার দীর্ঘকালীন শাসক মুয়াম্মার আল-গাদ্দাফির পদচ্যুতি ও নিহত হওয়ার পর দেশটি দু’পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়ে।জাতিসংঘ স্বীকৃত লিবিয়ার সরকার রাজধানী ত্রিপোলিসহ দেশটির পশ্চিমাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতে থাকে। অন্যদিকে বেনগাজিকে কেন্দ্র করে মিসর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সমর্থিত বিদ্রোহী জেনারেল খলিফা হাফতারের বাহিনী দেশটির পূর্বাঞ্চলের দখল নেয়। ফ্রান্সও তাদের সমর্থন দিচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।ত্রিপোলিভিত্তিক আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সমর্থিত সরকারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে তুরস্ক দেশটিতে সেনা পাঠিয়েছে।

প্রাইভেট ডিটেকটিভ/২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২০/ইকবাল

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর